যশোরের বাজারে সবজি ও ডিমের দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে - Jashore Tribune

Breaking

Home Top Ad

Post Top Ad

as

a1

Friday, November 10, 2023

যশোরের বাজারে সবজি ও ডিমের দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে

 


যশোরের বাজারে সবজি ও ডিমের দাম কমায় স্বস্তি ফিরেছে। কমেছে আলুর দামও। তবে এখনো কমেনি পেঁয়াজের ঝাঁঝ। অন্যান্য নিত্যপণ্যও চড়া দাম অব্যাহত রয়েছে।


সম্প্রতি ভারত থেকে ডিম আমদানির খবরেই যশোরের বাজারে ডিমের দাম কমতে শুরু করেছে। শুক্রবার শহরের বড় বাজারে প্রতি হালি ডিম বিক্রি হয় ৪৪ টাকায়। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয় ৪৮ টাকায়। সোনালী মুরগির ডিম বিক্রি হয় ৫০ টাকা হালিতে। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয় ৫৬ টাকায়। দেশি মুরগির ডিম ৬০ টাকা। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয় ৬৪ টাকা হালিতে। হাঁসের ডিম ৬৮ টাকা। যে হাঁসের ডিম গত সপ্তাহে বিক্রি হয় ৭০ টাকায়। কোয়েল পাখির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা হালিতে।
অন্যদিকে, বাজারে সরবরাহ বাড়তে থাকায় কমতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজির দাম। কমেছে অন্যান্য সবজি ও কাঁচামরিচের দামও। বর্তমানে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে একশ’ থেকে একশ’ ২০ টাকা কেজিতে। যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয় একশ’ ২০ থেকে একশ’ ৬০টাকা কেজিতে। শীতকালীন সবজির মধ্য শিম বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে। ফুলকপি ৫০ টাকা, টমেটো একশ’ থেকে একশ’ ২০ টাকা কেজি। বাধাকপি ৪০ টাকা। গাজর ১২০ টাকা। মুলা ৩০ টাকা। পেঁপে ২৫ থেকে ৩০ টাকা। কলা ৩০ টাকা। ঢেঁড়স, পটল, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা। বেগুন ৪০ থেকে ৫০ টাকা। মিস্টি কুমড়া ৬০ টাকা। উচ্ছে ৮০, করলা ৬০ টাকা। শসা ৫০ থেকে ৭০ টাকা, ঝিঙ্গে, কচুর লতি, লাউ ৫০, কচুর মুখি, মেটে আলু ৮০ টাকা। কমেছে আলুর দাম। বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা কেজিতে। সবজি বিক্রেতা পারভেজ শেখ বলেন, আগামী সপ্তাহে শীতকালীন সবজির সরবরাহ আরও বাড়বে, তখন দাম আরও কমবে।

এদিকে, এখনো কমেনি পেঁয়াজের দাম। বিক্রি হচ্ছে একশ’ থেকে একশ’ ২০ টাকা কেজিতে। রসুন ১৮০ থেকে ২৪০ টাকা। আদা ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা। অন্য মশলার মধ্য জিরা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার তিনশ’ টাকায়। এলাচ ২ হাজার থেকে ৩ হাজার পাঁচশ’ টাকা কেজি। লবঙ্গ ১ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা। দারুচিনি ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা। গোলমরিচ ৭০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি। মশলা বিক্রেতা বিপ্লব পাল বলেন, আড়ত থেকে চড়া দামে পেঁয়াজ আনতে হচ্ছে, তাই আমরা চাইলেও কম দামে বিক্রি করতে পারছি না। আরেক বিক্রেতা লিটন সাহা বলেন, ব্যবসায়িক ক্ষতির কথা চিন্তা করে আমরা পারছি না অল্প দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে।
প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে। কাজললতা ৫৪ টাকা, আঠাশ ৫২ টাকা, মিনিকেট ৫৬ থেকে ৫৮ টাকা। বাসমতি ৬৬ থেকে ৬৮ টাকা। নাজিরশাইল ৭০ থেকে ৭৬ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

No comments:

Post a Comment

Post Bottom Ad