যশোরে ভেজাল সারের মামলায় কারখানা মালিক হাসানুর রহমান পিকুল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ভাড়া করা কারখানায় তিনি অর্ডারি সার তৈরি করতেন বলে জানিয়েছেন। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সালমান আহম্মেদ শুভ আসামির জবানবন্দি গ্রহণ শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। পিকুল যশোর সদর উপজেলার সাহাপুর গ্রামের মৃত মহাসিন মোল্লার ছেলে।
পিকুল জানিয়েছেন, তিনি সাহাপুর বালিয়াডাঙ্গার ওই সারের কারখানা ভাড়া নেন। তিনি নিজে সার উৎপাদন করে বাজারজাত করেন না। বিভিন্ন সার ব্যবসায়ীদের দেয়া অর্ডার অনুযায়ী সার তৈরি ও প্যাকেট করে দিতেন। সম্প্রতি তিনি নওয়াপাড়ার এক সার ব্যবসায়ীর কাছ থেকে সার তৈরির অর্ডার নিয়েছিলেন। পুলিশের অভিযানের সময় কারখানায় পাওয়া সার তৈরির কাঁচামাল ওই অর্ডারের সার তৈরীর জন্য এনে রাখা হয়েছিল।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, গত ২৯ আগস্ট ভোরে ডিবি পুলিশ সাহাপুর বালিয়াডঙ্গা গ্রামের একটি সার কারখানায় অভিযান চালায়। এ সময় মাহাবুবুর রহমান নামে একজনকে আটক করে। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে কারখানা থেকে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, গত ২৯ আগস্ট ভোরে ডিবি পুলিশ সাহাপুর বালিয়াডঙ্গা গ্রামের একটি সার কারখানায় অভিযান চালায়। এ সময় মাহাবুবুর রহমান নামে একজনকে আটক করে। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে কারখানা থেকে বিপুল পরিমাণ ভেজাল সার তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
No comments:
Post a Comment