দেশে প্রাণঘাতী মহামারী করোনা ভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে রোগী শনাক্ত হয়েছে ৫৫৭ জন। এর আগে গতকাল শনাক্ত রোগী ছিলো ৩৭০, যার থেকে আজ ১৮৭ জন বেশি। এ নিয়ে মোট প্রাণহানি হলো ২৮ হাজার ৭৭ জনের। ওমিক্রন আতঙ্কের মধ্যে দেশে গত কয়েকদিন ধরে শনাক্তের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে।
সর্বশেষ এর চেয়ে বেশি রোগী এক দিনে শনাক্ত হয়েছিল গত ১১ অক্টোবর, সেদিন ৫৯৯ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়ার খবর এসেছিল। এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে, যা নিয়ে মোট ২৮ হাজার ৭৭ জনের মৃত্যু হল।
রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৮৫২টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় ১৯ হাজার ১৩০ জনের নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫৫৭ জনের। এ নিয়ে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪৬৬ জনে।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরো ২৫৩ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ ১৫ লাখ ৪৯ হাজার ৫৫৭ জন। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২ দশমিক ৯১ শতাংশ। যা আগের দিন ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ ছিল।
আজ শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১১ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সর্বশেষ ১১ অক্টোবর এর চেয়ে বেশি রোগীর সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। সেদিন শনাক্ত হয়েছিল ৫৯৯ জন রোগী।
এরপর থেকে দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা পাঁচশর নিচেই ছিল। বুধবার দৈনিক শনাক্ত পাঁচশর কাছাকাছি পৌঁছায়, একদিন পরেও তা পাঁচশ ছাড়াল।
এর আগে সবশেষ ২৩ ডিসেম্বর ৩৮২ জন কোভিড রোগী শনাক্তের খবর এসেছিল। গত ১১ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো দেশে করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ ধরা পড়ার খবর আসে।
এর আগে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনার সংক্রমণ দেখা দেয়। কয়েক মাসের মধ্যে এই ভাইরাস বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত বছরের ৮ মার্চ।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় চলতি বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু-হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
চলতি বছর জুলাই-অগাস্টে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ পায়। ৫ অগাস্ট ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারীর মধ্যে একদিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরো ২৫৩ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ ১৫ লাখ ৪৯ হাজার ৫৫৭ জন। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২ দশমিক ৯১ শতাংশ। যা আগের দিন ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ ছিল।
আজ শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১১ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সর্বশেষ ১১ অক্টোবর এর চেয়ে বেশি রোগীর সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। সেদিন শনাক্ত হয়েছিল ৫৯৯ জন রোগী।
এরপর থেকে দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা পাঁচশর নিচেই ছিল। বুধবার দৈনিক শনাক্ত পাঁচশর কাছাকাছি পৌঁছায়, একদিন পরেও তা পাঁচশ ছাড়াল।
এর আগে সবশেষ ২৩ ডিসেম্বর ৩৮২ জন কোভিড রোগী শনাক্তের খবর এসেছিল। গত ১১ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো দেশে করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ ধরা পড়ার খবর আসে।
এর আগে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনার সংক্রমণ দেখা দেয়। কয়েক মাসের মধ্যে এই ভাইরাস বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত বছরের ৮ মার্চ।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় চলতি বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু-হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
চলতি বছর জুলাই-অগাস্টে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ পায়। ৫ অগাস্ট ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারীর মধ্যে একদিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা।
করোনা ভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের ওই সময়টায় প্রতি পাঁচ দিনে মৃত্যুর তালিকায় ১ হাজার নতুন নাম যোগ হচ্ছিল। সেপ্টেম্বর থেকে সংক্রমণ কমতে শুরু করলে মৃত্যুর গ্রাফও নেমে আসে।
শীতের শুরুতে ইউরোপ-আমেরিকায় নতুন করে সংক্রমণ ও মৃত্যুর বাড়ছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন দেশে। তবে বাংলাদেশে পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে।
শীতের শুরুতে ইউরোপ-আমেরিকায় নতুন করে সংক্রমণ ও মৃত্যুর বাড়ছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন দেশে। তবে বাংলাদেশে পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে।
No comments:
Post a Comment