যশোরের এসএ পরিবহন থেকে গ্রাহকের আটলাখ ১০ হাজার টাকা আত্বসাৎকারী জসিম উদ্দিনকে পটুয়াখালী থেকে আটক করেছে যশোরের পিবিআই। বৃহস্পতিবার বিকেলে পটুয়াখালী জেলার সদও উপজেলার এজেআর পার্সেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিসের অফিস থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক জসিম উদ্দিন নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের কুদ্দুস ফকিরের ছেলে। এরআগে গত বৃহস্পতিবার যশোরের আরএন রোড শাখার এসএ পরিবহনের ম্যানেজার আব্দুল লতিফ বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। পওে মামলাটির তদন্তের দায়িত্বপায় যশোরের পিবিআই।
মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, ২০১১ সালের ৭ এপিল থেকে ২০১৭ সারের ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিনি যশোর আরএনরোড শাখায় পার্সেল সহকারী হিসাবে কর্মরত ছিল। এরপর তাকে যশোর বেনাপোল শাখায় ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার হিসাবে বদলি করা হয়। পরে বের হয়ে আসে জসিম যশোরে কন্ডিশনের মালামাল ডেলিভারীর দায়িত্ব পালন কার কালীন সময় গ্রাহকের আটলাখ ১০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এরপর বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজওে আসে। পরে তাকে হেড অফিসে ডাকা হয়। এরপর বিষয়টি সামনে আসে। পরে ২০১৮ সালের পহেলা এপ্রিল জসিমের খালুু এসএম সামি ঢাকায় উপস্থিত হয়ে দুই লক্ষ টাকা ফেরত দেন। একই সাথে বাকি ছয়লাখ একহাজার টাকা ফেরত দেওয়ার লিখিত অঙ্গিকার করেন। কিন্তু পরবর্তীতে অভিযুক্ত জসিম উদ্দিন ওই টাকা ফেরত দেননা। বাধ্য হয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পান পিবিআই যশোরের এসআই রেজোওয়ান। তিনি অভিযান চালিযে পটুয়াখালি থেকে জসিমকে আটক করে শুক্রবার আদালতে সোপর্দ করে।
No comments:
Post a Comment