বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, দোয়া-মোনাজাতসহ নানা কর্মসূচিতে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়েছে।রোববার সূর্যোদয়ক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা ও বিশ^বিদ্যালয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে জাতীয় শোক দিবসের আনুষ্ঠানিক কর্মসূচি শুরু হয়।
সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সাথে নিয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল মজিদ যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনের পক্ষ থেকে যশোর শহরস্থ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। একে একে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি, কর্মকর্তা সমিতি, কর্মচারী সমিতি, যবিপ্রবি ছাত্রলীগ, সাংবাদিক সমিতিসহ অন্যান্য পেশাজীবী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, হলসমূহ জাতির পিতার ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।
বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহিদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া-মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশ্বাবদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা আকরামুল ইসলাম। এ ছাড়া ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহিদের আত্মার শান্তি কামনায় যবিপ্রবির সনাতন পরিবার বিশ^বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে (টিএসসি) বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করে। বিশেষ এ প্রার্থনা পরিচালনা করেন যবিপ্রবির অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুণ সেন। এ সময় যবিপ্রবির শিক্ষক অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ^াস, ড. কিশোর মজুমদার, ড. শিমুল সাহা, কিশোর কুমার সরকার, সমীরণ মন্ডল, সেকশন অফিসার রামানন্দ পালসহ বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহিদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া-মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশ্বাবদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা আকরামুল ইসলাম। এ ছাড়া ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহিদের আত্মার শান্তি কামনায় যবিপ্রবির সনাতন পরিবার বিশ^বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে (টিএসসি) বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করে। বিশেষ এ প্রার্থনা পরিচালনা করেন যবিপ্রবির অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুণ সেন। এ সময় যবিপ্রবির শিক্ষক অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ^াস, ড. কিশোর মজুমদার, ড. শিমুল সাহা, কিশোর কুমার সরকার, সমীরণ মন্ডল, সেকশন অফিসার রামানন্দ পালসহ বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দিনব্যাপী কর্মসূচিতে যবিপ্রবির রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান, অধ্যাপক ড. বিপ্লব কুমার বিশ^াস, অধ্যাপক ড. ইকবাল কবীর জাহিদ, ডিন অধ্যাপক ড. সৈয়দ গালিব, অধ্যাপক ড. জিয়াউল আমিন, অধ্যাপক ড. সাইবুর রহমান মোল্যা, ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ড. মেহেদী হাসান, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী আহসান হাবীব, প্রক্টর ড. সেলিনা আক্তার, প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. নাজমুল হাসান, অধ্যাপক ড. জাফিরুল ইসলাম, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. আলম হোসেন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. তোফায়েল আহমেদ, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি ড. আব্দুর রউফ, সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামরুল হাসান, কর্মচারী সমিতির সভাপতি শওকত ইসলাম সবুজ, সাধারণ সম্পাদক বদিউজ্জামান বাদলসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, দপ্তর প্রধানগণ, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment