ডেল্টা, ডেল্টা প্লাস ছাড়াও অতি সংক্রামক করোনার আরেকটি ধরন হলো ল্যামডা। এটি ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও টিকে থাকতে ও সংক্রমণে বিস্তার ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়।
গত ২৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়টির একটি গবেষণাপত্রে এ আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণাটি নিয়ে এখনো পর্যালোচনা চলছে। নিউজউইকের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
ল্যাবরেটরিতে গবেষকরা ল্যামডার স্পাইক প্রোটিনের তিনটি পরিবর্তন দেখেছেন। সেগুলো হলো RSYLTPGD246-253N, 260 L452Q ও F490S। এগুলো ভ্যাকসিন অ্যান্টিবডি নেওয়ার পরেও টিকে থাকে। ভ্যাকসিনকে অকার্যকর করে দেয়। তবে আসল কোভিড স্টেইন যেটি চীনের উহানে পাওয়া গিয়েছিল সেটি ভ্যাকসিনকে অকার্যকর করতে পারে না।
এগুলো ছাড়াও T76I ও L452Q এ দুটি মিউটেশন ল্যামডাকে শক্তিশালী করে।
বুধবার (৪ আগস্ট) গবেষকরা এ ভ্যারিয়েন্টকে ‘উদ্বেগজনক’ হিসেবে অ্যাখ্যা দিয়েছেন। তারা বলেছেন, এ ভ্যারিয়েন্ট আমাদের জন্য হুমকি হতে যাচ্ছে। আগামীতে এর ভয়াবহতা ছড়িয়ে যেতে পারে । আমাদের এটা বোঝা উচিত।
ল্যাবরেটরিতে গবেষকরা ল্যামডার স্পাইক প্রোটিনের তিনটি পরিবর্তন দেখেছেন। সেগুলো হলো RSYLTPGD246-253N, 260 L452Q ও F490S। এগুলো ভ্যাকসিন অ্যান্টিবডি নেওয়ার পরেও টিকে থাকে। ভ্যাকসিনকে অকার্যকর করে দেয়। তবে আসল কোভিড স্টেইন যেটি চীনের উহানে পাওয়া গিয়েছিল সেটি ভ্যাকসিনকে অকার্যকর করতে পারে না।
এগুলো ছাড়াও T76I ও L452Q এ দুটি মিউটেশন ল্যামডাকে শক্তিশালী করে।
বুধবার (৪ আগস্ট) গবেষকরা এ ভ্যারিয়েন্টকে ‘উদ্বেগজনক’ হিসেবে অ্যাখ্যা দিয়েছেন। তারা বলেছেন, এ ভ্যারিয়েন্ট আমাদের জন্য হুমকি হতে যাচ্ছে। আগামীতে এর ভয়াবহতা ছড়িয়ে যেতে পারে । আমাদের এটা বোঝা উচিত।
এর আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ ভ্যারিয়েন্টকে ‘কৌতূহল’ হিসেবে দেখেছেন। ২০২০ সালে পেরুতে প্রথম এ সংস্করণের ভাইরাস পাওয়া যায়। তবে তখন বিশেষজ্ঞরা এ নতুন ধরনটিকে ততটা গুরুত্ব দেননি। গত কয়েক মাসে ল্যামডা ছড়াতে শুরু করেছে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, লাতিন অ্যামেরিকায় পাওয়া এ নতুন সংস্করণ দক্ষিণ আমেরিকাতে তো বটেই, উত্তর আমেরিকাতেও ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দাবি, এখন পর্যন্ত ২৯টি দেশে এ নতুন ধরনের ভাইরাস মিলেছে। ল্যামডা দ্রুত ছড়াচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, কয়েকমাসের মধ্যেই করোনার তৃতীয় ঢেউ আসতে চলেছে। বহু দেশ এখনো দ্বিতীয় ঢেউয়ের রেশ কাটিয়ে উঠতে পারেনি।
ল্যামডা যে দ্রুত ছড়াচ্ছে, টোকিওর বিজ্ঞানীরা তা বুঝতে পারছেন। এটি ভয়ংকর, সেটাও বুঝতে পেরেছেন তারা।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, লাতিন অ্যামেরিকায় পাওয়া এ নতুন সংস্করণ দক্ষিণ আমেরিকাতে তো বটেই, উত্তর আমেরিকাতেও ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দাবি, এখন পর্যন্ত ২৯টি দেশে এ নতুন ধরনের ভাইরাস মিলেছে। ল্যামডা দ্রুত ছড়াচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, কয়েকমাসের মধ্যেই করোনার তৃতীয় ঢেউ আসতে চলেছে। বহু দেশ এখনো দ্বিতীয় ঢেউয়ের রেশ কাটিয়ে উঠতে পারেনি।
ল্যামডা যে দ্রুত ছড়াচ্ছে, টোকিওর বিজ্ঞানীরা তা বুঝতে পারছেন। এটি ভয়ংকর, সেটাও বুঝতে পেরেছেন তারা।
No comments:
Post a Comment