যশোরে ‘লকডাউন’ বাড়লো এক সপ্তাহ। এবার শার্শা ও ঝিকরগাছার কিছু এলাকা লকডাউনের আওতায় আসছে। লকডাউনের আওতাভুক্ত এলাকাগুলো হচ্ছে যশোর সদর উপজেলার যশোর পৌরসভা, চাঁচড়া, উপশহর, আরবপুর, নওয়াপাড়া ইউনিয়ন, ঝিকরগাছা উপজেলার ঝিকরগাছা পৌর এলাকা, শার্শা উপজেলার শার্শা ইউনিয়ন ও বেনাপোল পৌর এলাকার বেনাপোল বাজার এবং অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া পৌরসভা। এর আগে গেল ৯ জুন দিনগত মধ্যরাত থেকে যশোর ও নওয়াপাড়া পৌর এলাকায় ‘কঠোর স্বাস্থ্যবিধি আরোপ’ করা হয়। করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির প্রেক্ষিতে জেলা করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণ কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। সপ্তাহের মাথায় আজ বিকেলে উল্লিখিত কমিটির সভা বসে। সেখানে সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে ‘লকডাউনের’ সময় ও আওতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই সময়কালে আগের বিধিনিষেধ কার্যকর থাকবে। জেলার অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীবাস চলবে না। তবে দূরপাল্লার গাড়ি চলবে। ভারত সীমান্তবর্তী বেশ কয়েকটি জেলাকে করোনার উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে শনাক্ত করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এই জেলাগুলোতে ‘লকডাউনের’ মতো কঠোরতা আরোপ করা হচ্ছে। তবে করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির তেমন উন্নতি দৃশ্যমান নয়। আজকের সভায় জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, পৌরসভার মেয়র হায়দার গণী খান পলাশ, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, প্রেসক্লাব সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, দুইজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
যশোরে ‘লকডাউন’ বাড়লো এক সপ্তাহ। এবার শার্শা ও ঝিকরগাছার কিছু এলাকা লকডাউনের আওতায় আসছে। লকডাউনের আওতাভুক্ত এলাকাগুলো হচ্ছে যশোর সদর উপজেলার যশোর পৌরসভা, চাঁচড়া, উপশহর, আরবপুর, নওয়াপাড়া ইউনিয়ন, ঝিকরগাছা উপজেলার ঝিকরগাছা পৌর এলাকা, শার্শা উপজেলার শার্শা ইউনিয়ন ও বেনাপোল পৌর এলাকার বেনাপোল বাজার এবং অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া পৌরসভা। এর আগে গেল ৯ জুন দিনগত মধ্যরাত থেকে যশোর ও নওয়াপাড়া পৌর এলাকায় ‘কঠোর স্বাস্থ্যবিধি আরোপ’ করা হয়। করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির প্রেক্ষিতে জেলা করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণ কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। সপ্তাহের মাথায় আজ বিকেলে উল্লিখিত কমিটির সভা বসে। সেখানে সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে ‘লকডাউনের’ সময় ও আওতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই সময়কালে আগের বিধিনিষেধ কার্যকর থাকবে। জেলার অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীবাস চলবে না। তবে দূরপাল্লার গাড়ি চলবে। ভারত সীমান্তবর্তী বেশ কয়েকটি জেলাকে করোনার উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে শনাক্ত করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এই জেলাগুলোতে ‘লকডাউনের’ মতো কঠোরতা আরোপ করা হচ্ছে। তবে করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির তেমন উন্নতি দৃশ্যমান নয়। আজকের সভায় জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, পৌরসভার মেয়র হায়দার গণী খান পলাশ, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, প্রেসক্লাব সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, দুইজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment