জেলা গোয়েন্দা শাখা, যশোরের পুলিশ পরিদর্শক (নিঃ) রুপণ কুমার সরকার পিপিএম এর নেতৃত্বে এসআই ইদ্রিসুর রহমান, এসআই মফিজুল ইসলাম পিপিএম, এসআই শামীম হোসেন, এএসআই রঞ্জন বসু সঙ্গীয় ফোর্সসহ কোতোয়ালী থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে শার্শা থানার মামলা নং-২২, তাং-১২/০৪/২১ খ্রিঃ, ধারা-৩৭৯/৪১১/৪১৩/৪৬৮/৪৭১/৪২০/৩৪ পেনাল কোড এর তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মফিজুল ইসলাম পিপিএম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মামলার এজাহার নামীয় পলাতক আসামী তহিদুল ইসলামকে আন্তঃজেলা চোর চক্রের সদস্য ইয়ার আলীসহ হামিদপুর এলাকা হতে গ্রেফতার করেন এবং তাদের ভাড়া বাসা এক জোড়া হ্যান্ডকাফ (যাহাতে পুলিশের মনোগ্রাম আছে), ০৬ টি মাস্টার চাবী ও দুটো মোটরসাইকেল উদ্ধার করেন। গ্রেফতারকৃত আসামি তহিদুল ও ইয়ার আলীকে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করে যশোরের শার্শা ও ঝিকরগাছা থানা এলাকা হতে চোর চক্রের সদস্য নাজমুলকে গ্রেফতার করেন ও আরো ০৬ (ছয়) টা মোটরসাইকেল উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে তাদের তথ্য মতে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানা এলাকা হতে একই চোর চক্রের সদস্য শরিফুল, জাকির, ইলিয়াসদের গ্রেফতার করেন ও তাদের দখল হতে দুটো মোটরসাইকেল উদ্ধার করেন। আসামীরা সংঘবদ্ধভাবে দেশের বিভিন্ন জেলায় মোটরসাইকেল চুরি কার্যক্রম করে আসছিল। পুলিশের হ্যান্ডকাফের বিষয়ে আসামী ইয়ার আলী জানায় সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানাধীন খানপুর এলাকায় একটি মাছের ঘেরের পাড় হতে নীল রংয়ের পালসার চুরি করে, মোটরসাইকেলে রক্ষিত ব্যাগে হ্যান্ডকাফটি ছিল এবং সংশ্লিষ্ট থানায় যোগাযোগ করে জানা যায় শ্যামনগর থানায় কর্মরত একজন পুলিশ অফিসারের মোটরসাইকেল চুরি হয়। আসামীদের দখল হতে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার হয়। উক্ত ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় নিয়মিত মামলা রুজু হয়েছে। গ্রেফতারকৃত প্রত্যেক আসামীর বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে একাধিক চুরি, ছিনতাই মামলা রয়েছে।
No comments:
Post a Comment