যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) কর্মচারী সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার বর্তমান কর্মচারী সমিতির পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ অভিযোগ করা হয়েছে।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, গত বছরের ৩ নভেম্বর বিগত কমিটির রেখে যাওয়া হিসাব বুঝে নিতে গিয়ে অসামঞ্জস্যতা পাওয়া গেছে। এ কারণে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে অর্থ আত্মসাতের সত্যতা উঠে আসে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পর কর্মচারী সমিতির সাবেক সভাপতি এস এম সাজেদুর রহমান জুয়েল ও সাধারণ সম্পাদক কেএম আরিফুজ্জামান সোহাগের কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দেয়া হয়। চিঠিতে জানানো হয়, সমিতির নতুন সদস্যপদের জন্য নির্ধারিত চাঁদা ৫০ টাকা হলেও সদস্যদের কাছ থেকে এক হাজার টাকা নেয়া হয়। যাতে ৯৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। একই স্মারকের একাধিক ফরম বিক্রি করেও অর্থ লোপাট করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি।
এছাড়া, গত বছর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কর্মচারী সমিতিকে ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে, যা সমিতির আয় বলে গণ্য হয়। সেই অর্থের হিসাবসহ মুজিববর্ষে কর্মচারীদের একদিনের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কর্তন করা হয়। যার রিপোর্ট সমিতির সাধারণ সভায় প্রদান করা হয়নি। এভাবে সমিতির এক লাখ ৪৪ হাজার টাকার হদিস নেই।
No comments:
Post a Comment