চেক ডিজ-অনারের অভিযোগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে যশোর আদালতে মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার যশোর শহরতলীর খোলাডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা আসাদুল হক বাদী হয়ে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই মামলা করেন। বিচারক সাইফুদ্দীন হোসাইন মামলাটি গ্রহণ করে আসামির প্রতি সমনজারির আদেশ দিয়েছেন।
আসামি সফিকুল ইসলাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এবং যশোরের কেশবপুর উপজেলার বড়েঙ্গা গ্রামের মৃত আব্দুল কাদের মোড়লের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, আসামি সফিকুল ইসলামের সাথে বাদী আসাদুল হকের চাকরির সুবাদে বন্ধুত্বের পরিচয়। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে আসাদুলের কাছে সফিকুল ১ লাখ টাকা ধার চান। ২০১৯ সালের ২৪ জানুয়ারি একটি চেকের মাধ্যমে সফিকুলকে ১ লাখ টাকা ধার দেন আসাদুল। নির্ধারিত সময়ে ধারের টাকা পরিশোধ না করে ঘোরাতে থাকেন সফিকুল। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ১০ আগস্ট ওই টাকার বিপরীতে আসাদুলকে এক লাখ টাকার একটি চেক দেন। ওই বছরের ৮ নভেম্বর চেকটি নগদায়নের জন্য ব্যাংকে জমা দিলে পর্যাপ্ত পরিমানে টাকা না থাকায় ডিজঅনার হয়। বিষয়টি লিগ্যাল নোটিশের মাধ্যমে আসামি জানানো হয়। তারপরও টাকা পরিশোধ না করায় তিনি চেক ডিজঅনারের এ মামলা করেছেন।
No comments:
Post a Comment