যশোর পৌর পার্ক একদা ছিলো অবহেলিত। বর্তমান মেয়র জনাব জহরুল ইসলাম রেন্টু চাকলাদার দায়িত্ব গ্রহণের পর পাল্টে দিয়েছিলেন এই পার্কের পরিবেশ। বখাটেদের আড্ডা খানা আর অবহেলিত হয়ে পড়ে থাকা পার্কটা সাজিয়ে গুছিয়ে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ দেন তিনি। লাগানো হয় সি সি ক্যামেরা। অবহেলিত পার্কটি হয়ে ওঠে জনসমাগম। সকাল বিকাল হাটতে আসেন অনেক নারী পুরুষ। অনেক আবার আসেন তাদের বাচ্চাদের নিয়ে। সিসি ক্যামেরা ও সঠিক মনিটরিং থাকার কারনে মেয়েরা এই পার্কে নিরাপদে হাটতে পারেন। কিন্তু হঠাৎ করে ইদানীং কালে আবারও বেড়েছে বখাটেদের আড্ডা। নারীদের উত্ত্যক্ত করার সাথে সাথে চলছে নেশারও আড্ডা। বখাটেদের কুরুচিপূর্ণ আচরণে অনেক মেয়েরাই এখন আর আগের মতো স্বাভাবিক ভাবে চলতে পারছেন নাহ্। হাঁটতে আসা কিছু মানুষের বক্তব্য সঠিক মনিটরিং এর অভাবে আবারও শুরু হয়েছে এই বখাটেদের আড্ডা। তারা সঠিক মনিটরিং এর দাবী জানিয়েছেন। তাই জনসাধারণের কথা চিন্তা করে এবং মেয়েদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে পার্কটিকে আবারও মনিটরিং এর মধ্যে আনা হবে এমনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সকলে।
যশোর পৌর পার্ক একদা ছিলো অবহেলিত। বর্তমান মেয়র জনাব জহরুল ইসলাম রেন্টু চাকলাদার দায়িত্ব গ্রহণের পর পাল্টে দিয়েছিলেন এই পার্কের পরিবেশ। বখাটেদের আড্ডা খানা আর অবহেলিত হয়ে পড়ে থাকা পার্কটা সাজিয়ে গুছিয়ে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ দেন তিনি। লাগানো হয় সি সি ক্যামেরা। অবহেলিত পার্কটি হয়ে ওঠে জনসমাগম। সকাল বিকাল হাটতে আসেন অনেক নারী পুরুষ। অনেক আবার আসেন তাদের বাচ্চাদের নিয়ে। সিসি ক্যামেরা ও সঠিক মনিটরিং থাকার কারনে মেয়েরা এই পার্কে নিরাপদে হাটতে পারেন। কিন্তু হঠাৎ করে ইদানীং কালে আবারও বেড়েছে বখাটেদের আড্ডা। নারীদের উত্ত্যক্ত করার সাথে সাথে চলছে নেশারও আড্ডা। বখাটেদের কুরুচিপূর্ণ আচরণে অনেক মেয়েরাই এখন আর আগের মতো স্বাভাবিক ভাবে চলতে পারছেন নাহ্। হাঁটতে আসা কিছু মানুষের বক্তব্য সঠিক মনিটরিং এর অভাবে আবারও শুরু হয়েছে এই বখাটেদের আড্ডা। তারা সঠিক মনিটরিং এর দাবী জানিয়েছেন। তাই জনসাধারণের কথা চিন্তা করে এবং মেয়েদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে পার্কটিকে আবারও মনিটরিং এর মধ্যে আনা হবে এমনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সকলে।
No comments:
Post a Comment