যশোরের সরকারি-বেসরকারি অফিস ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ সব জায়গায় ‘নো মাস্ক, নো এন্ট্রি’ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত হয়েছে। জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মানা ও মাস্ক ব্যবহারে উদ্ধুদ্ধ করতে অব্যাহত থাকবে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান। হাসপাতাল ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে ‘নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ পদ্ধতি কঠোরভাবে অনুসরণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং করণীয় বিষয়ক জেলা কমিটির সভায় নেওয়া হয়েছে এ সিদ্ধান্ত। এক কথায় মাস্ক ছাড়া কোনোভাবেই চলাচল করা যাবে না। রোববার সকাল ১১টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান। সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহীন।
করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসায় যশোরে ইবনে সিনা, কুইন্স, নোভা ও আদ-দ্বীন হাসপাতালে আলাদা ইউনিট প্রদান করা হবে। এসব প্রাইভেট ক্লিনিকে করোনা ইউনিট ও সেবার প্রস্তুতি কার্যক্রম জেলা কমিটি পরিদর্শন করবে। একইসাথে করোনাকালে রোগীদের সেবা প্রদান করায় জিডিএল এবং করোনা প্রসূতির অপারেশনে ওটি সুবিধা প্রদানে জেনেসিস হাসপাতালকে জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির পক্ষ থেকে ধন্যবাদপত্র প্রদান করা হবে বলে জানানো হয়।
সভায় করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং করণীয় বিষয়ক আলোচনায় অংশ নেন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ আক্তারুজ্জামান, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক দিলীপ কুমার রায়, সেনাবাহিনীর নবম ইস্টবেঙ্গল কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফারহান।
No comments:
Post a Comment