পিঁয়াজের বাজারে স্থিতিশীলতা আনার উদ্যোগ নিয়েছে টিসিবি। তারই অংশ হিসেবে যশোরে আজ থেকে ৩০ টাকা দরে পিঁয়াজ বিক্রি করা হবে। চলবে আগামী পহেলা অক্টোবর পর্যন্ত।প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১২শ’ কেজি করে পিঁয়াজ বিক্রি করবে টিসিবি। এ সময় পর্যন্ত যশোরে ১৫ মেট্রিকটনের মতো পিঁয়াজ বিক্রি করা হবে। এর ফলে অনেক মানুষ ৬০ টাকা দামের পিঁয়াজ কেনার হাত থেকে রক্ষা পাবেন।
আজ রোববার থেকে যশোরে তিনটি ট্রাকে করে পিঁয়াজ বিক্রি করা হবে। প্রত্যেকটি ট্রাকে থাকবে সর্বোচ্চ চারশ’ কেজি করে। প্রথম দিন যে তিনটি প্রতিষ্ঠান (ডিলার) টিসিবির এই পণ্য বিক্রি করবে সেগুলো হচ্ছে, মাহফুজ এন্টারপ্রাইজ, নূরমোহাম্মদ ট্রেডার্স ও শেখ ট্রেডার্স। এরমধ্যে মাহফুজ এন্টারপ্রাইজ ও নূরমোহাম্মদ ট্রেডার্স যশোর শহরে এবং শেখ ট্রেডার্স চৌগাছায় টিসিবির পণ্য নির্ধারিত দামে বিক্রি করবে। জেলা শহরে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে স্থান নির্ধারণ করবেন ডিলার। আর উপজেলায় ইউএনও নির্ধারণ করবেন এই স্থান। তবে, একইস্থানে যাতে একাধিকবার বিক্রি করা না হয় সেটি লক্ষ্য রাখবে স্থানীয় প্রশাসন-জানিয়েছেন সোহেল রানা।
টিসিবি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পিঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল করা, করোনা এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে ৩০ টাকায় পিঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে।
টিসিবি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পিঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল করা, করোনা এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে ৩০ টাকায় পিঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে।
কজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দু’কেজি করে পিঁয়াজ কিনতে পারবেন। এর পাশাপাশি চিনি, মশুর ডাল ও সয়াবিন তেলও ভর্তুকি মূল্যে নিতে পারবেন সাধারণ মানুষ।
প্রতিকেজি চিনি ও মশুর ডাল ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হবে। একজন এ দু’টি পণ্যও সর্বোচ্চ দু’কেজি করে কিনতে পারবেন। এছাড়া, প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ৮০ টাকা দরে দু’ লিটার থেকে পাঁচ লিটার পর্যন্ত নেওয়া যাবে।
প্রতিকেজি চিনি ও মশুর ডাল ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হবে। একজন এ দু’টি পণ্যও সর্বোচ্চ দু’কেজি করে কিনতে পারবেন। এছাড়া, প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ৮০ টাকা দরে দু’ লিটার থেকে পাঁচ লিটার পর্যন্ত নেওয়া যাবে।
ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির এসব পণ্য বিক্রি করবেন ডিলাররা। এ পর্যায়ে যশোরে তিনটি, ঝিনাইদহে তিনটি ও খুলনায় পাঁচটি ট্রাকে করে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। বিভাগের অন্যান্য জেলায়ও বিক্রি হবে টিসিবির পণ্য। সপ্তাহের প্রতি শুক্র ও শনিবার পণ্য বিক্রি বন্ধ থাকবে। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এসব পণ্য কিনতে পারবেন সাধারণ মানুষ। প্রতিটি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পাঁচশ’ থেকে সাতশ’ কেজি চিনি, চারশ’ থেকে ছয়শ’ কেজি মশুর ডাল ও সাতশ’ থেকে এক হাজার লিটার সয়াবিন তেল থাকবে।
No comments:
Post a Comment