দেশে পেঁয়াজের মজুম আছে ৫-৬ লাখ টন। জানুয়ারি পর্যন্ত চাহিদা মেটাতে ঘাটতি চার লাখ টন। অসাধু ব্যবসায়ীরা এর সুযোগ নিচ্ছেন মনে করেন বানিজ্য মন্ত্রী। খুচরা ও পাইকারি বাজারে কিছু অভিযান হলেও প্রতি বছর দাম নিয়ে ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে নিরুপায় মন্ত্রণালয়। বানিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি জানান, যখনি চাপ দিয়েছেন ব্যবসায়িরা পেঁয়াজ হাওয়া করে দিয়েছেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান মামলা মোকদ্দমায় কত জনকে জেলে ঢুকাবেন। তার থেকে সহজ হিসাব জরিমানা করা। কারন কয়েকজন ব্যবসায়ীকে জেলে ঢোকালে অন্যরা দোকান বন্ধ করে দেন। তাতে জনগণ হয়রানির শিকার হোন। তারা জরিমানা বাড়ানোর উদ্যোগ নিবেন। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজি থামাতে না পারলেও ক্রেতাদের দশ দিন পেঁয়াজ না কেনার পরামর্শ দিয়েছেন বানিজ্য মন্ত্রী। তিনি বলেন, যদি আপনারা মানুষকে বোঝাতে পারেন যে দশ দিন তারা পেঁয়াজ কিনবেন না তবে আমি কমে পেঁয়াজ দিতে পারবো। কিন্তু আপনারা যদি দুই কেজির জায়গায় দশ কেজি কিনেন তবে আমাদের কিছু করার থাকবে না। ভারত এভাবে রপ্তানি বন্ধ করবে এমনটা চিন্তা করেনি সরকার। চেষ্টা চলছে সীমান্তে আটকে পড়া ট্রাক গুলো দেশে আনার। বিকল্প হিসাবে তুরস্ক, মিয়ানমারসহ কয়েকটি দেশ থেকে পেঁয়াজর আমদানি শুরু করেছে মন্ত্রণালয়। মার্চ পর্যন্ত ৫% আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে এনবিআরকে। তবে তারা জানান ৩০ টাকা কেজি দরে টিসিবির ট্রাক সেল চলবে। তারা আরও এক লক্ষ টন পেঁয়াজ আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে।
দেশে পেঁয়াজের মজুম আছে ৫-৬ লাখ টন। জানুয়ারি পর্যন্ত চাহিদা মেটাতে ঘাটতি চার লাখ টন। অসাধু ব্যবসায়ীরা এর সুযোগ নিচ্ছেন মনে করেন বানিজ্য মন্ত্রী। খুচরা ও পাইকারি বাজারে কিছু অভিযান হলেও প্রতি বছর দাম নিয়ে ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে নিরুপায় মন্ত্রণালয়। বানিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি জানান, যখনি চাপ দিয়েছেন ব্যবসায়িরা পেঁয়াজ হাওয়া করে দিয়েছেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান মামলা মোকদ্দমায় কত জনকে জেলে ঢুকাবেন। তার থেকে সহজ হিসাব জরিমানা করা। কারন কয়েকজন ব্যবসায়ীকে জেলে ঢোকালে অন্যরা দোকান বন্ধ করে দেন। তাতে জনগণ হয়রানির শিকার হোন। তারা জরিমানা বাড়ানোর উদ্যোগ নিবেন। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজি থামাতে না পারলেও ক্রেতাদের দশ দিন পেঁয়াজ না কেনার পরামর্শ দিয়েছেন বানিজ্য মন্ত্রী। তিনি বলেন, যদি আপনারা মানুষকে বোঝাতে পারেন যে দশ দিন তারা পেঁয়াজ কিনবেন না তবে আমি কমে পেঁয়াজ দিতে পারবো। কিন্তু আপনারা যদি দুই কেজির জায়গায় দশ কেজি কিনেন তবে আমাদের কিছু করার থাকবে না। ভারত এভাবে রপ্তানি বন্ধ করবে এমনটা চিন্তা করেনি সরকার। চেষ্টা চলছে সীমান্তে আটকে পড়া ট্রাক গুলো দেশে আনার। বিকল্প হিসাবে তুরস্ক, মিয়ানমারসহ কয়েকটি দেশ থেকে পেঁয়াজর আমদানি শুরু করেছে মন্ত্রণালয়। মার্চ পর্যন্ত ৫% আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে এনবিআরকে। তবে তারা জানান ৩০ টাকা কেজি দরে টিসিবির ট্রাক সেল চলবে। তারা আরও এক লক্ষ টন পেঁয়াজ আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে।
No comments:
Post a Comment