যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় জেনোম সেন্টারের পরীক্ষায় শুক্রবার যশোরের যে ৪৪ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে, তাদের মধ্যে ২৬ জনই যশোর শহরসহ সদর উপজেলার। এছাড়া কেশবপুর উপজেলার ছয়জন ও ঝিকরগাছা উপজেলার ১২ জন রয়েছেন শনাক্তের তালিকায়।
যশোর শহরসহ সদর উপজেলায় শনাক্তরা হলেন, ভেকুটিয়ার মমিনুর রহমান (৪০) ও ইসরাত জাহান (৫০), বাহাদুরপুরের আনোয়ার ইউসুফ (৩৭), নীলগঞ্জের জাকিয়া খন্দকার (৬০), কাজীপাড়ার সানজিদা (৪৪) ও আব্দুল্লাহ (১৮), কুয়াদা বাজারের নজরুল ইসলাম (৬০), লোন অফিসপাড়ার মো. ওলিউল ইসলাম (৪৩), ওসমানপুরের ডালিম (৩৩), খড়কির ইয়াসিন (২৭), জেনারেল হাসপাতালের মো. আবু সাইদ (৫৪), দক্ষিণ আড়পাড়ার মো. জিন্নাত আলী (৭০), গজনন্দপুরের সামসুল হুদা (৫৫), লেবুতলার মো. আব্দুল কালাম আজাদ (৩৩), খাজুরার তাহমিনা (৩০), নলডাঙ্গার লুৎফুন্নেসা (৫৫), আরবপুরের সোহাগ (৩৫), বিরামপুরের জামাল উদ্দিন (৫০), নওয়াপাড়ার ডা. ফারহানা মিতু (২৬), আরবপুরের সেলিম (৩২), সুজলপুরের সোহরাব (২৯), রঘুনাথপুরের আলেয়া (৬০) এবং দুর্গাপুরের আবু সিদ্দিক(৫০)।
এছাড়া সদরে নমুনা দেওয়া ঝিকরগাছা উপজেলার ফিরোজ (৩৫), মণিরামপুরের বাকি বিল্লাহ (৪৯) ও ইজ্জত আলী (৪৫) নামে তিন ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
কেশবপুর উপজেলায় আছেন সাহাপাড়ার কালিপদ পাল (৫০) ও অনিল বিশ্বাস (৪০), কালিয়ারোয়ের শেখ আনসার আলী (৬০), সোনালী ব্যাংকের সাকিব (২৮), আলতাপোলের জোহরা (৬৫) এবং কেশবপুরে নমুনা প্রদানকারী মণিরামপুরের আজিজুর রহমান (৫৫)।
ঝিকরগাছা উপজেলায় শনাক্ত হয়েছেন ঝিকরগাছা কোয়ারেন্টাইনে অবস্থানরত রাহেলা বেগম (৪২), জাহানারা আক্তার (২৯), হাবিবুর রহমান (৬১), মো. আল-আমিন (৩৩), মো. ফেরদৌস আল মামুন (২৩), হাসান উল্লাহ (৩৩), হাফিজুর রহমান (৩৫), একে ফজলুল হক (৩৭), রওশন আহসান মন (২৬), মো. রফিকুল ইসলাম (২৭), জায়েদা বেগম (৫৪) এবং মো. শরিফুল ইসলাম(২৫)।
No comments:
Post a Comment