এ বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ৭৬৪ জন। তবে এ বছর জিপিএ-৫ এর সংখ্যা গত বছরের তুলনায় বেড়েছে।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দাবি, গত বছরের তুলনায় পাশের হার কিছুটা কমলেও ফলাফল সন্তোষজনক।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্য মতে, এবছর যশোর বোর্ডের আওতায় খুলনা বিভাগের দশ জেলার দুই হাজার ৫২১টি বিদ্যালয় থেকে এক লাখ ৬০ হাজার ৬৩৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ছাত্র ছিল ৮০ হাজার ৩০৯ ও ছাত্রী ৮০ হাজার ৩২৬ জন। যার মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৭ হাজার ৪৬ জন, মানবিক বিভাগ থেকে ৯৬ হাজার ৭৮৮ জন, বাণিজ্য বিভাগ থেকে ২৬ হাজার ৮০১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
এদিকে বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধবচন্দ্র রুদ্র জানান, এ বছর পাশ করেছে এক লাখ ৪০ হাজার ২৪৩ জন। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ৭৬৪ জন; যা গত বছরের তুলনায় তিন হাজার ৮১৬ জন বেশি।
তিনি বলেন, গতবছরের তুলনায় পাশের হার ৩ শতাংশ কমেছে পরীক্ষার্থী কম হওয়ার কারণে। সার্বিক ফলাফল সন্তোষজনক। অষ্টম শ্রেণি থেকে ‘প্রশ্নব্যাংকের’ মাধ্যমে পরীক্ষা গ্রহণ ও পাঠ্যবইয়ে শিক্ষার্থীদের অভ্যস্ত করতে পারায় ফলাফল ভালো হয়েছে। ফলাফল যাতে আগামীতে আরো ভালো হয়, সে বিষয়ে বোর্ডের তদারকি অব্যাহত থাকবে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরো বলেন, যশোর বোর্ডে এবছর ২৫০টি প্রতিষ্ঠান থেকে শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেছে। তবে একজনও পাশ করেনি- এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দুই। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো সাতক্ষীরার কলারোয়া শহীদ স্মৃতি বালিকা বিদ্যালয় ও দেবহাটা ধাপুখালি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
No comments:
Post a Comment